শাল পিয়ালের বন- পিওর পেদানা কলমকারী কটন- বহর ৪৭ ইঞ্চি
650.00৳
Description
অন্ধ্রপ্রদেশ এর পিওর পেদানা কলমকারি কটন কাপড়। বহর ৪৭ ইঞ্চি (আড়াই হাতের সামান্য বেশি)
‘কলমকারি’ কথাটিই জন্ম নিয়েছে দুটো পারসিক শব্দের মেলবন্ধনে — কলম (বা ঘলম) ও কারি (অর্থাৎ কারিগরী)। যেই শিল্পে কলমের ব্যবহার হয়, তারই নাম কলমকারি। আমাদের সামনে কলমকারি ফুটে ওঠে দুইভাবে — কিছু শিল্পী হাতে আঁকেন ও কিছু শিল্পী কাঠের ব্লক করে ছাপেন।
Be the first to review “শাল পিয়ালের বন- পিওর পেদানা কলমকারী কটন- বহর ৪৭ ইঞ্চি” Cancel reply
Related Products
ওয়ারলি আর্ট ক্লাসিক
650.00৳
দেবী- পিওর পেদানা কলমকারি কটন গজ কাপড়
650.00৳
পিওর পেদানা কলমকারি কটন। বহর ৪৭ ইঞ্চি বা আড়াই হাতের চেয়ে সামান্য বেশি।‘কলমকারি’ কথাটিই জন্ম নিয়েছে দুটো পারসিক শব্দের মেলবন্ধনে — কলম (বা ঘলম) ও কারি (অর্থাৎ কারিগরী)। যেই শিল্পে কলমের ব্যবহার হয়, তারই নাম কলমকারি। কলমকারি কাপড়ের রঙ তৈরি করতে বিভিন্ন শিকড়, পাতা এবং লোহা, টিন, তামা ও ফিটকিরির খনিজ লবণ থেকে রঙ সংগ্রহ করা হয়। গোবর, বীজ, উদ্ভিদ এবং ফুল ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রাকৃতিক রঙ তৈরি করা হয়। কলমকারি শৈলীতে মহিষের দুধের সঙ্গে হরীতকী ব্যবহৃত হয়।
ধারাঃ ভেজিটেবল ডাই বাগড়ু কাঁথা স্টিচ কটন কাপড়
650.00৳
পিওর রাজস্থানী বাগড়ু কাঁথা স্টিচ কটন গজ কাপড় বহর ৪২ ইঞ্চি বা আড়াই হাতবাগড়ু ভেজিটেবল ডাই গুলো তৈরী হয় একদম প্রাকৃতিক উপাদান থেকে। নীল রঙ আসে ইন্ডিগো(নীল গাছ) থেকে। সবুজ রঙ হয় ইন্ডিগোর সাথে ডালিমের রঙ মিশিয়ে। লাল রঙ আসে মঞ্জিষ্ঠা থেকে। আর হলুদ আসে প্রকৃতি থেকে পাওয়া হলুদ থেকে। ভেজিটেবল ডাই এর কাপড়ের ওয়াশ করার পদ্ধতি জেনে নিতে হবে।
নীল হাতি
550.00৳
নীল হাতি কাঁথা স্টিচ কটন গজ কাপড়রাজস্থানি কাঁথা স্টিচ কটন কাপড়। বহর ৪২ ইঞ্চি
ঐতিহ্য অনুযায়ী হাতি রাজকীয়তার প্রতীক। বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মেও হাতির গুরুত্ব দেখা যায়। রাজস্থানীয় ঐতিহ্যে হাতির একটি ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। প্রাচীনকালে রাজা এবং রাজপুত্ররা হাতিতে চড়ে রাজস্থানের বিভিন্ন প্রাসাদে পরিভ্রমন করতেন। রাজকীয় অতিথিদের আপ্যায়ন করার জন্যও হাতিদের ব্যবহার করা হত।
রাখালিয়াঃ হলুদ/সবুজ/নীল
650.00৳
ন্যাচারাল ডাই এ পিওর পেদানা কলমকারি কটন কাপড়; বহর: ৪৭ ইঞ্চি/আড়াই হাত এর চেয়ে একটু বেশিকলমকারি ছবির প্রধান বৈশিষ্ট্য তার রেখা। বেশিরভাগটাই আঁকা হয় বক্ররেখায়। খুব প্রয়োজন ছাড়া সরলরেখার প্রয়োগ প্রায় নেই বললেই চলে। সুর-অসুর, মানুষ সবারই মুখগুলো একটু গোল, চোখ বড় বড়, ঠোঁট একটু মোটা। ধনুকের মতো বাঁকা ভুরু আর চোখের মাঝেও থাকে আর একটি বক্ররেখা। নারী-পুরুষ উভয়ের গায়েই প্রচুর গয়না। জামাকাপড়েও দেখি নানান নক্সার কারুকাজ। ছবির বিষয় নারী-পুরুষ বা পাখপাখালি যাই হোক না কেন, বেশিরভাগ ছবিতেই পাই নানান ফুল।
Reviews
There are no reviews yet.